• “আলোকের ঝর্ণাধারায় শিক্ষাগুরু শ্রী নগেন চন্দ্র পাল” এর স্মারক গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসব

  • বিশ্বখ্যাত ৫১ চিত্রশিল্পী

    আন্দালিব রাশদী

  • রিফাতের অদ্ -ভূত বন্ধু

    সুমন্ত আসলাম

  • PERSPECTIVES ON PEOPLE-CENTRED DEVELOPMENT

    Qazi Kholiquzzaman Ahmad

  • Bangladesh Moves On A Collection of Essays on Socio-economic Development

    Atiur Rahman

  • হারিয়ে যাওয়া এক রাজহাঁসের বাচ্চা

    জাতীদ রেজা নূর অনূদিত

  • অগ্নিঝরা ৭ মার্চ এবং এক কিশোরের একাত্তর

    মো. ফজলুল হক

  • পদার্থবিজ্ঞানের জানালা

    আলী হাসান

  • একাত্তরের দলিল ২য় খন্ড

    আন্দালিব রাশদী

  • স্কুল থেকে পালিয়ে

    সুমন্ত আসলাম

  • টাটরাসের আতঙ্ক

    অনীশ দাস অপু

  • গল্পে বাংলা উচ্চারণ

    পবিত্র সরকার

  • উন্নয়নের পথে বাংলাদেশ

    অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ

  • এক কিশোর মুক্তিযোদ্ধা

    সৈয়দ নূরুল আলম

  • ধূসরের রং

    আহসান হাবীব

  • শ্রেষ্ঠ গল্প

    হরিশংকর জলদাস

  • ভাবা দরকার

    জাহীদ রেজা নূর

  • পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্য

    আলোঘর সম্পাদনা বিভাগ

  • বাংলাদেশের জাতীয়

    আহমেদ রিয়াজ

  • আলোঘর রান্নাবান্না : মাছ, মাংস ও সবজি

    আলোঘর সম্পাদনা বিভাগ

    মাছ, মাংস ও সবজি রান্নার আলাদা তিনটি গ্রন্থ

  • জয় বাংলা যেভাবে ছিনতাই হয়ে যায়

    মুনতাসীর মামুন

  • সন্তান লালন-পালনে মা-বাবার আদর ও সহনশীলতা

    আলোঘর সম্পাদনা বিভাগ

    ২য় সংস্করণ

  • শেষের কবিতা

    রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

    চিরায়ত গ্রন্থ

  • লোকভুবন ত্রয়ী

    বরুণকুমার চক্রবর্তী

  • অদ্ভুত আবিষ্কারের অদ্ভুত গল্প

    নাবীল অনুসূর্য

  • গল্পে গল্পে ব্যাকরণ

    যতীন সরকার

  • শেখ মুজিব বাংলাদেশের আরেক নাম

    আতিউর রহমান

    ২য় সংস্করণ

Details of : একাত্তরের শহিদ ডা. আলীম চৌধুরী


Book Name : একাত্তরের শহিদ ডা. আলীম চৌধুরী
ISBN : ৯৭৮-৯৮৪-৩৪-১০৩৫-১
Publication Date : সেপ্টেম্বর ২০১৬
Price : ৩৩০ টাকা
Category : মুক্তিযুদ্ধ
Writer :  শ্যামলী নাসরীন চৌধুরী
Book Summary :  

রায়ের বাজারের বধ্যভূমিতে আমি কখনও যাইনি। যাওয়ার এবং দেখার ইচ্ছে হয়েছে অনেকবার। কিন্তু যেতে পারিনি। ওখানে হাঁটার কথা ভাবলে আপনা থেকেই পা দুটো আড়ষ্ট হয়ে আসে। হিম হয়ে আসতে থাকে শরীর। শরীরের প্রতিটি অঙ্গ। মনে হয়, কী করে হাঁটবো সেই পথ ধরে, যার ওপর দিয়ে সারি বেধে অনাকাক্সিক্ষত মৃত্যুর দিকে পায়ে পায়ে এগিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন তাঁরা!
শুনেছি, মিরপুরের ফিজিক্যাল ইনস্টিটিউটে তাঁদের চোখ বেঁধে, হাত বেঁেধ অন্ধকার কুঠুরিতে ফেলে রাখা হয়েছিলো। তারপর কাকডাকা ভোরে লাইন করে দাঁড় করিয়ে গুলি আর বেয়নেট চার্জ করে ক্ষতবিক্ষত করে ইটের ভাটায় ফেলে দেয়া হয়েছিলো।
ইটখোলায় ছিলো লাশের স্তূপ। অনেক আগে ঘাতকরা যাদের মেরেছিলো, তাদের লাশ চেনা যায়নি। উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। কিন্তু ১৫ থেকে ১৬ ডিসেম্বরের ভেতরে যাদের মারা হয়েছিলো, তাদের লাশ শনাক্ত করা গেছে......